• Archive Calendar

  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • ধর্ম

    মধ্যনগরে বৃষ্টি হইলে মৃত ব্যক্তির লাশ সৎকার করা সম্ভব হয় না

      প্রতিনিধি ৩ জুলাই ২০২৩ , ৪:৩২:০৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    সুরঞ্জন তালুকদার(মধ্যনগর)সুনামগঞ্জ

    সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মৃত দেহ দাহকার্য্যের ঐতিহাসিক শশ্মান ঘাটের চুলার উপরে নেই চাউনি।দূর্যোগপুর্ণ দিনে হিন্দু সম্প্রদায়ের মৃত মানুষ শশ্মানে দাহ করতে নিলে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হয়।বন্যার পানিতে এলাকার সকল শশ্মান ঘাট পানিতে তলিয়ে গেলে এই শশ্মান ঘাটই একমাত্র ভরসা এলাকাবাসীর। মধ্যনগরস্থ গলইখালী শশ্মান ঘাটটিতে আশপাশের গ্ৰাম ও দূরদূরান্ত থেকে সৎকারের জন্য নিয়ে আসেন মৃত ব্যাক্তিকে।

    ৩০শে জুন শুক্রবার দিবসে বাস্তব চিত্রে উঠে আসে কয়েকদিনের মুশলধারায় বৃষ্টি চলমান।ঐ বৈরী আবহাওয়া মধ্যনগর উপজেলা সদর বাজারের বাসিন্দা প্রয়াত জগন্নাথ দে’র সহধর্মিণী মুক্তি রানীদের মৃত লাশের দাহকার্য্য বৃষ্টির জন্য ছয় ঘন্টার অধিক অপেক্ষা করে বিকল্প ব্যাবস্থা মাধ্যমে চুলায় লাকড়ি দিতে হয়েছে।

    এরিমধ্যে একাধিক শশ্মান বন্ধুদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এটি অত্যন্ত দুঃখ জনক। উপজেলা সদরের ঐতিহাসিক গলইখলীস্থ শশ্মান ঘাট সামন্য বৃষ্টি হলেই আর চুলায় আগুন জ্বালানো যায়না।এই ভুগান্তি নিরসনে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবী জানান।

    এবিষয়ে শশ্মান পরিচালনা কমিটির সভাপতি দুলাল কিরণ তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক পন্ডিত সুদীপ কুমার ভট্টাচার্য’র সাথে কথা বলে জানা যায়,বিগত দিনে সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন ভাইয়ের মাধ্যমে একটি চুলা ও চালা ঘর নির্মাণ হয়েছে।দূর্যোগপুর্ণ দিনে চালা ঘরে শশ্মান বন্ধুরা অবস্থান করতে পারেন।

    কিন্তু যেখানে মৃতব্যাক্তির দাহকার্য্য সম্পাদন করা হয়,সেখানে ছাওনী না থাকায় ঝড় বৃষ্টির দিনে ভোগান্তির স্বীকার হতে হয়।চুলায় আগুন ধরানো যায় না।আগুন ধরলেও সামন্য বাতাসে ও বৃষ্টি এলেই দাহকার্যের আগুন ধপকরে নিভে গিয়ে ঘটে ব�

    আরও খবর

    Sponsered content