প্রতিনিধি ১৫ জুলাই ২০২৩ , ৩:০৭:১৫ প্রিন্ট সংস্করণ
নোমান আহমদ গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধিঃ-
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার পশ্চিম জাফলং ও মধ্য জাফলং সীমান্তে প্রশাসনের নামে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। হেলাল, প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে দাপটের সাথে সাথে চলছে হেলালের চাঁদাবাজি মহত উতসব । ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, গরু, মহিষ, নৌপথে নিরাপদে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট বাহিনী নীরব ভূমিকায়। ভারত থেকে বাংলাদেশে গরু মহিষ আসার নির্ধারিত স্থানগুলো হল প্রতাপ পুর ,লামা পুঞ্জি, মোগলিন কাটারির খাল চা বাগান সংলগ্ন পিয়ান নদীর পাড়ে নৌকা বুঝাই করে গরু মহিষ নিয়ে নিরাপদে গোয়ানঘাট দিয়ে, হরিপুর ও সিলেট শহর সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেওয়া হয়। গোয়াইনঘাট থেকে নিয়ন্ত্রণ করেন। হেলাল,তাদের সহকারীদের নিয়ে, চোরাই পথে ভারত থেকে বাংলাদেশে আসছে কয়েক কোটি টাকার গরু মহিষ এই অবৈধ পথে বাংলাদেশ আসায়, লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। চোরাকারবারীদের গুডফাদার কে এই হেলাল, প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা কে অমান্য করে,প্রশাসনের নাকের ডগায় বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে চোরাকারবারিদের দিয়ে ব্যবসা চালাচ্ছেন আর হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অংকের টাকা। প্রতি গরু, মহিষ, প্রশাসনের নামে ১০০০ টাকা নিয়ে বৈধতা দিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ করে দিন।
এ বিষয়ে সততা নিশ্চিত করার জন্য হেলাল এর মোঠুফোনে ফোন দিলে প্রথমে অস্বীকার করে। পরে বলেন কে বা কারা করছে আমি জানিনা একটু পরে আপনাদের সাথে যোগাযোগ করতেছি বলে সংযুক্তি বিচ্ছিন্ন করে দেন।
গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ কেএম নজরুল ইসলাম এর মোঠুফোনে ফোন দিলে আমার করা নিদর্শনা কোন ভারতীয় পণ্য বাংলাদেশের প্রবেশ করবে না,কে বা কারা চাঁদাবাজি করতেছে প্রশাসনের নামে তদন্ত করে দেখতেছি প্রমাণ পেলে তাৎক্ষণিকভাবে আইনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।