• Archive Calendar

    সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
     
    ১০
    ১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
    ১৮১৯২০২১২২২৩২৪
    ২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • চট্টগ্রাম

    র‍্যাব-১৫ এর অভিযানে আলীকদমে ৩০ হাজার ইয়াবা পিস সহ ১জন গ্রেফতার

      প্রতিনিধি ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩ , ৩:৪৯:৪১ প্রিন্ট সংস্করণ

    ইসমাইলুল করিম নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

    পার্বত্য জেলা বান্দরবানের আলীকদম উপজেলা থেকে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা সহ রুমা আক্তার নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১৫। শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর২৩ইং) অনুমান ২টা ৩০ মিনিটে বান্দরবান জেলার আলীকদম থানাধীন আলীকদম সদর ইউনিয়নের খুইল্ল্যা মিয়া পাড়া এলাকার রুমা আক্তার এর বসতঘরে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযানে আলীকদম থানা পুলিশ সহায়তা করেন।

    র‍্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (ল’ এন্ড মিডিয়া) মোঃ আবু সালাম চৌধুরী প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, র‌্যাব-১৫ আভিযানিক দলের গোয়েন্দা তৎপরতা ও নজরদারীর প্রেক্ষিতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে, বান্দরবান জেলার আলীকদম থানাধীন আলীকদম সদর ইউনিয়নের খুইল্ল্যা মিয়া পাড়া এলাকার রুমা আক্তার এর বসত ঘরের ভিতর কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী অবৈধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা টেবলেট ক্রয়-বিক্রয় কিংবা অন্যত্র চালানের উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার বিকেলে র‌্যাব-১৫, সিপিএসসি এর একটি চৌকস আভিযানিক দল বর্ণিত স্থানে মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।

    আভিযানিক দল বর্ণিত স্থানে পৌঁছালে র‌্যাবের উপস্থিতি বুঝতে পেরে পলায়নের চেষ্টাকালে রুমা আক্তার নামে একজনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত মাদক কারবারী তার সাথে থাকা অপর দুই সহযোগীর নাম-ঠিকানা প্রকাশ করে এবং সে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে কৌশলে দ্রুত পালিয়ে যায় বলে স্বীকার করে। পরবর্তীতে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে বিধি মোতাবেক আটককৃত মাদক কারবারীকে তল্লাশী করে তার হেফাজত হতে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করে।

    গ্রেফতারকৃত মাদক কারবারী রুমা আক্তার (৩০) আলীকদম উপজেলার সদর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের খুইল্যা মিয়া পাড়ার নুরুল ইসলাম এর স্ত্রী। তার পিতার নাম ফরিদুল আলম।

    র‍্যাব-১৫ আরো জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় গ্রেফতারকৃত মাদক কারবারীরা আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য পাশ্ববর্তী সীমান্ত এলাকা থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করে নিজেদের হেফাজতে মজুদ করতো। পরবর্তীতে তা স্থানীয় এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে তাদের নির্ধারিত এজেন্টদের মাধ্যমে বিক্রয় করে মাদক সেবনকারীদের নিকট পৌঁছে দিতো এবং মাদক পাচারে অবলম্বন করতো অভিনব পদ্ধতি।

    আরও খবর

    Sponsered content