আনিছুর রহমান, প্রতিবেদক ২১ মার্চ ২০২৩ , ৪:১৩:২৪ প্রিন্ট সংস্করণ
রাজধানীর মুগদা থানার আওতায় মানিকনগর বালুর মাঠে মান্ডা দিন দুপুরে রাতে প্রকাশ্যে জুয়া আসর বসিয়া খেলা হচ্ছে অনুসন্ধানে উঠে এসেছে মোজাম্মেল সাহেব বাড়ির নিচে ৬টি দোকান ক্রিকেট ফুটবল মোবাইল লুডু ও ইন্টারন্যাশনাল বিদেশি লোকদের সাথে জুয়া আসর বসিয়ে নিঃস্ব করে দিচ্ছে এই আসর দেখে পাকা রাস্তা একটু সামনে ১৯ কাঠা যেতে রাস্তা মাঝামাঝি মান্ডা কমিশনার রোড সহ প্রায় এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। মেস ও বাসা বাড়িতে অবাধে চলছে জুয়া খেলা ও মাদক ব্যবসা জানা যায় একটি সম্ভবত চক্রের নেতৃত্বে অবাধে চলছে জুয়া ও মাদক ব্যবসা মেস বাসা বাড়িতে পুলিশের চোখে ফাঁকি দিয়ে চলছে জুয়া বাণিজ্য এতে রীতিমতো এলাকায় যুব সমাজ ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাচ্ছে মানিকনগর বালুর মাঠে নতুন রাস্তা গলি জূয়া ভোট চালায় এই ভোটের মালিক যারা বা নেতৃত্বে দেয় বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি করে জুয়ার বোর্ড চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিদিন জুয়া আসর বসে। এখানে বিভিন্ন স্থান থেকে সবসময় জুয়ারী ভিড় জমায় দিন দুপুরে চলে লক্ষ লক্ষ টাকার জুয়া খেলা জুয়া খেলার কারণে হারিয়ে ফেলে পরিবারের সম্পদ ফলে ধ্বংসের দিকে চলে যায় এক একটি পরিবার যার কারণে সমাজে সৃষ্টি হয় অনেক ডাকাতি চুরি সন্ত্রাসীসহ নানা অপকর্ম ।জুয়া খেলার কারণে প্রায় রাতেই জুয়ার আসরে মারামারি লেগেই থাকে স্থানীয় সূত্রে জানা যায় উক্ত স্থানগুলো দিনে দুপুরে এবং রাতে সব সময় বসে জুয়ার আসর যার ফলে তারা নির্বিঘ্নে অবাধে চালায় লক্ষ লক্ষ টাকার এই জুয়ার খেলার সাথে মাদকের ব্যবসা, অবাধে গাঁজা হিরন ইয়াবা বিক্রি করতেছে। মানিকনগর এলাকায় একজন বাসিন্দা সাংবাদিকদের বলেন অনেক সময় দেখা যায় ওই এলাকাগুলো ডিউটিরত পুলিশ সদস্যরা এসব জুয়া ও মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে যায় এলাকায় অনেকেরই ধারণা পুলিশের সঙ্গে লিয়াজো করেই জুয়া ও মাদক বিক্রি করে থাকে মুগদা থানায় বিভন্ন এলাকায় চা দোকানে বিভিন্ন খেলা, মোবাইলে বিভিন্ন খেলা দোকানে ভিতর চালিয়ে যাচ্ছে শুধু নামে চা দোকান অথচ চলে জুয়ার আসর দোকান মালিক প্রতিদিনই বিশ থেকে পঁচিশ হাজার টাকা ইনকাম করে মুগদা থানার অপারেশন ইনচার্জকে জানান হয় কিন্তু কি কারণে কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না এর কোন উত্তর জানা নাই অথচ মানিকনগর পুলিশ ফাঁড়ি থাকা সত্ত্বেও কোন ভাবেই বন্ধ করতেছে না। এসব জুয়ারীদের সাথে কিছু সংখ্যক সোর্স জড়িত । থানা টহল , মোটরসাইকেল টিম ও ফাঁড়ি দায়িত্ব পুলিশ জুয়া দোকান দের কাছ প্রতিদিন চাঁদা নিয়ে যায় । মানিকনগর পুলিশ ফাঁড়ি পুলিশের? প্রতিদিন রিক্সা গ্যারেজ থেকে চাঁদা উঠানো হয় এ ব্যাপারে কোন সাংবাদিক জুয়ারে বিরুদ্ধে লিখতে গেলে তার উপরে নেমে আসে জাহেলি যুগের অত্যাচার হয়তো আমার উপরেও হামলা হতে পারে আমি খুবই আতঙ্কিত।
জুয়া দোকানদার নাম না শর্তে জানান পুলিশ কোন উপর মহল চাপে অভিযান করলে আগেই কিছু অসাধু পুলিশ ফোন করে বলে দেয়। এলাকাবাসী জানান যারা ভোট বসিয়েছে তাদের সাথে পুলিশ অন্তরঙ্গ সম্পর্ক কারনে কেউ কোন কথা বলে না।