• Archive Calendar

    সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
     
    ১০
    ১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
    ১৮১৯২০২১২২২৩২৪
    ২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • অর্থনীতি

    গাইবান্ধায় চরের বালুতে মিলল মূল্যবান ছয় খনিজ পদার্থ

      প্রতিনিধি ৭ মার্চ ২০২৪ , ১:২৮:২২ প্রিন্ট সংস্করণ

    আল মুমিন সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার গাইবান্ধা

    গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র নদের চরের বালুতে সম্প্রতি মূল্যবান ছয়টি খনিজ পদার্থের সন্ধান মিলেছে। এগুলো হচ্ছে ইলমিনাইট, রুটাইল, জিরকন, ম্যাগনেটাইট, গারনেট ও কোয়ার্টজ। এখানকার বালুতে আরও অন্য কোনো খনিজ পদার্থ আছে কিনা তা শনাক্তে গবেষণার কাজ চলছে।

    খনিজ সম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান জয়পুরহাটের ইনস্টিটিউট অব মাইনিং, মিনারেলজি অ্যান্ড মেটালার্জির (আইএমএমএম) পরিচালক ড. মোহাম্মদ নাজিম জামান এ তথ্য জানিয়েছেন। একই তথ্য নিশ্চিত করেছে আরেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদও (বিসিএসআইআর) ।
    গাইবান্ধায় চরের বালুতে মিলল মূল্যবান ছয় খনিজ
    গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র নদের চরের বালুতে সম্প্রতি মূল্যবান ছয়টি খনিজ পদার্থের সন্ধান মিলেছে। এগুলো হচ্ছে ইলমিনাইট, রুটাইল, জিরকন, ম্যাগনেটাইট, গারনেট ও কোয়ার্টজ। এখানকার বালুতে আরও অন্য কোনো খনিজ পদার্থ আছে কিনা তা শনাক্তে গবেষণা চলছে।
    খনিজ সম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান জয়পুরহাটের ইনস্টিটিউট অব মাইনিং, মিনারেলজি অ্যান্ড মেটালার্জির (আইএমএমএম) পরিচালক ড. মোহাম্মদ নাজিম জামান এ তথ্য জানিয়েছেন। একই তথ্য নিশ্চিত করেছে আরেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদও (বিসিএসআইআর) ।
    তিনি জানান, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার বিভিন্ন বালুচর থেকে ১ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন বালু সংগ্রহ করা হয়েছিল। খনিজ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্রে বিভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে প্রতি টন বালু থেকে ২ কেজি ইলমিনাইট, ২শ গ্রাম রুটাইল, ৪শ গ্রাম জিরকন, ৩.৮ কেজি ম্যাগনেটাইট, ১২ কেজি গারনেট ও ৫০ কেজি কোয়ার্টজ মিনারেল পাওয়া গেছে। ১০ মিটার গভীরতায় প্রতি এক বর্গকিলোমিটার এলাকা থেকে উত্তোলনের পর নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত বালুর বাজারমূল্য ৮০ থেকে ১০০ কোটি টাকা। আর সমপরিমাণ এলাকা থেকে প্রাপ্ত খনিজের বাজার মূল্য তিন হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। তবে কোন প্রক্রিয়ায় কোনো প্রতিষ্ঠান এসব খনিজ আহরণ করবে, শিগগিরই তা নির্ধারণ করবে সরকারের জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ।

    গাইবান্ধায় চরের বালুতে মিলল মূল্যবান ছয় খনিজ
    গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র নদের চরের বালুতে সম্প্রতি মূল্যবান ছয়টি খনিজ পদার্থের সন্ধান মিলেছে। এগুলো হচ্ছে ইলমিনাইট, রুটাইল, জিরকন, ম্যাগনেটাইট, গারনেট ও কোয়ার্টজ। এখানকার বালুতে আরও অন্য কোনো খনিজ পদার্থ আছে কিনা তা শনাক্তে গবেষণা চলছে।

    খনিজ সম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান জয়পুরহাটের ইনস্টিটিউট অব মাইনিং, মিনারেলজি অ্যান্ড মেটালার্জির (আইএমএমএম) পরিচালক ড. মোহাম্মদ নাজিম জামান এ তথ্য জানিয়েছেন। একই তথ্য নিশ্চিত করেছে আরেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদও (বিসিএসআইআর) ।

    তিনি জানান, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার বিভিন্ন বালুচর থেকে ১ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন বালু সংগ্রহ করা হয়েছিল। খনিজ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্রে বিভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে প্রতি টন বালু থেকে ২ কেজি ইলমিনাইট, ২শ গ্রাম রুটাইল, ৪শ গ্রাম জিরকন, ৩.৮ কেজি ম্যাগনেটাইট, ১২ কেজি গারনেট ও ৫০ কেজি কোয়ার্টজ মিনারেল পাওয়া গেছে। ১০ মিটার গভীরতায় প্রতি এক বর্গকিলোমিটার এলাকা থেকে উত্তোলনের পর নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত বালুর বাজারমূল্য ৮০ থেকে ১০০ কোটি টাকা। আর সমপরিমাণ এলাকা থেকে প্রাপ্ত খনিজের বাজার মূল্য তিন হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। তবে কোন প্রক্রিয়ায় কোনো প্রতিষ্ঠান এসব খনিজ আহরণ করবে, শিগগিরই তা নির্ধারণ করবে সরকারের জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ। ম্যাগনেটাইট চুম্বক ও ইস্পাত উৎপাদন, খনি থেকে উত্তোলিত কয়লা পরিষ্কার এবং তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে গভীর কূপ খননে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়া এই মূল্যবান খনিজ পদার্থটি সারা বিশ্বে রপ্তানি করে। গারনেট হলো ভারি ও মূল্যবান খনিজ। এটি ব্যবহার করা হয় সিরিশ কাগজ উৎপাদন, লোহাজাতীয় পাইপ পরিষ্কার ও বালুতে বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া ও ভারত গারনেট সারাবিশ্বে রপ্তানি করে ।

    গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল বলেন, এসব খনিজ সম্পদ পিছিয়ে পড়া এ অঞ্চলের মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অর্থনীতি বদলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

    আরও খবর

    Sponsered content