প্রতিনিধি ১৩ মে ২০২৩ , ৮:৩০:৩৬ প্রিন্ট সংস্করণ
নোমান আহমদ গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধিঃ-
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলা সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশে প্রবেশ করছে ভারতীয় গরু, মহিষ, মদ,মোটরসাইকেল, ও গাড়ি
মোবাইল ফোন, সহ ইত্যাদি।
ভারতীয় এসব পণ্য ওপেন গরু মহিষ যাচ্ছে কৌশল অবলম্বন করে এক এক সময় একেক রাস্তা ব্যবহার করে থাকেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় ,চোরাকারবারীদের একটি অংশের দাবী তারা বিভিন্ন লাইন দিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসছে গরু মহিষ৷ যার বদৌলতে ভারত বাংলাদেশ ব্যবসায় সহযোগিতা কারীদের দিতে হয় মোটা অংকের টাকা কারন কেউ তাদেরকে ধরার সুযোগ নেই ৷
গোয়াইনঘাট সমস্ত সীমানার গডফাদার কে এই হালিম ও গোলাম হোসেন ও রহিম,যার ভয়ে কেউ মুখ খুলতে নারাজ প্রশাসন পর্যন্ত তাদের নাম শুনলে থমকে যান তাহলে কি হালিম ও গুলাম হোসেন ও রহিম আইনের ঊর্ধ্বে।
কেউ বাধা দেওয়ার সাহস করলে তাকে হুমকি ধামকি মারপিট করা হচ্ছে ৷
প্রশাসনের নিরব ভূমিকা থাকায় ব্যবসায়ীরা অনায়াসে ব্যবসা করতে পারছে বলে সচেতন মহলের ধারণা।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নাকের ডগায় বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে রাতের অন্ধকারে সমান ভাবে ভারতীয় মাল দেশের বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
সীমান্তের প্রতিটি স্থানে নিজস্ব বাহিনী তৈরি করা আছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলার প্রায় ৩০ থেকে ৪০ টি স্থান দিয়ে ভারতীয় মালামাল আসছে নির্ভীক ও নির্ভয়ে ব্যবসা চালাচ্ছেন ধরাছোঁয়ার বাহিরে।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনী, এ বিষয়ে কিছু ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বললে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরো বলেন আমাদের ব্যবসার ক্ষতি হবে । আমাদের মালামাল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হয়। এজন্য মোটা অংকের টাকা দিতে হয় ব্যবসায়ীদের। বাংলাদেশ থেকে পাচার করেন স্বর্ণের গোল্ড বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জিনিস যা থেকে বাংলাদেশ সরকার হারাচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব।
এবং এইসব বিষয় জানার জন্য গোয়াইনঘাট থানার ওসি নজরুল ইসলামের মুঠো ফোনে কল দিলে কল রিসিভ করেন নাই।