শাল্লার স্রোতের জলে ভেসে যাওয়া দুর্লভ রানীর মৃতদেহ ১৬ ঘন্টা পর উদ্ধার

শাল্লা প্রতিনিধি:

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার হবিবপুর ইউনিয়নের বিলপুর গ্রামের রথীন্দ্র দাসের স্ত্রী দুর্লভ রানী দাস (৩০) এর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে । মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় শাল্লা উপজেলা ঘেষে বয়ে যাওয়া দাড়াইন নদীর উত্তর পাড়ের ছায়ার হাওরের মাউতি গড়ালিয়া বিলের পূর্ব-দক্ষিণ পাশ থেকে তার মরদেহ ফায়ার সার্ভিস ও শাল্লা থানা পুলিশ উদ্ধার করে। তবে মৃতার সন্তানদের এখনও খোঁজ পাওয়া যায়নি।

গতকাল সন্ধায় শাল্লা ব্রিজ সংলগ্ন বাহাড়া রোড থেকে ব্রিজে উঠার সময় পাকা সড়কে স্রোতের টানে দাঁড়াইন নদীতে ডুবে যায় দুর্লভ রানী ও তার একটি পুত্র ও এক কন্যা সন্তান। কাল রাত থেকেই উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশ উদ্ধার অভিযান চালিয়ে ব্যর্থ হয়। আজও ফায়ার ব্রিগেডের ডুবুরি দল ও পুলিশের টিম অনেক খোজাখুঁজির পর প্রায় ১৬ ঘন্টা সময় অতিবাহিত হলে মাউতি গড়ালিয়া বিলের পূর্ব-দক্ষিণ পাড়ে স্থানীয় লোকজনের চোখে পড়লে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। সাথে সাথে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবু তালেবের নেতৃত্বে শাল্লা থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।

মরদেহ পাওয়ার পর এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত শাল্লা থানার এসআই জসিম উদ্দিন মৃতের সুরতহাল রিপোর্টের কাজ চালিয়ে যান।