• Archive Calendar

  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • খুলনা

    মানবতার সেবক মানবিক পুলিশ অফিসার এএসআই (নিরস্ত্র) মোঃ গোলাম রসুল

      প্রতিনিধি ১ আগস্ট ২০২৩ , ১০:০৪:১৪ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোঃ শফিয়ার রহমান,বিশেষ প্রতিনিধ পাইকগাছা খুলনা:

    খুলনা পাইকগাছা রাড়ুলি পুলিশ ক্যাম্পে যোগদানের ২ মাস ৩ দিনের মাথায় এলাকার চোর ডাকাত ছিনতাইকারী মাদককারবারি আত্মসমর্পণ করিয়ে আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে সক্ষমতা দেখানো চোকশ মানবিক পুলিশ অফিসার এএসআই (নিঃ) মোঃ গোলাম রসুল। বলতে গেলে পুরা চাকরীকালই মফস্বল ক্যাম্পে ক্যাম্পে বদলী হয়ে তিনি তার সততা আর সাহসিকতাকে পুজি করে নিষ্ঠার সাথে পেশাগত দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মাঝে শান্তি প্রতিষ্টাসহ পুরা পুলিশ বাহিনীর সুনাম বৃদ্ধি করে চলেছেন । ১৮ বছর কর্মজীবনে তিনি টাকা পয়সা ধন দৌলত অর্জন করতে না পারলেও প্রসাশনিক কাজের পাশাপাশি মানবিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে সকল শ্রেনীপেশার মানুষের ভালোবাসা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন ফলস্বরূপ বটিয়াঘাটা ভান্ডারকোট থেকে বিদায় বেলায় হাজারো মানুষের বিদায় সংবর্ধনায় যে মঞ্চে তাকে দেওয়া হয় “মানবিক পুলিশ” ও “শান্তির প্রতীক” সম্মাননা স্বারক।
    দায়িক্তাধীন এলাকায় চোর ডাকাত মাদককারবারি ছিনতাইকারী সন্ত্রাসীদের নিয়ে কাজ করায় যার নেশা মাঠ পর্যায়ে কাজের সুবাদে তিনি কত চোর ডাকাত মাদককারবারি ছিনতাইকারী সন্ত্রাসী আটক করে আদালতে বিচারের মুখোমুখি দাড় করিয়েছেন তার হিসাব জানা নাই জানা নেই। এ ব্যাপারে জনশ্রুতিও রয়েছে যে বিশেষ করে মাদকদ্রব্য সহ গোলাম রসুলের হাতে ধরা খেলে কোন তদবির করেও লাভ নেই। তালিকাভুক্ত চোর ডাকাত মাদক কারবারীরা স্হানীয় বিট পুলিশিং কার্যালয়ে গার্জিয়ানসহ যেয়ে তারা সুস্হ স্বাভাবিক জীবনযাপন করার লিখিত অঙ্গীকার নামা দেওয়া লোকগুলোর সংখ্যাটাও বেশ বড়। যেই সময়টা স্ত্রী পরিবারের সাথে থাকার কথা সেই সময় বিপথে যাওয়া মানুষগুলোর খোজখবর নেওয়া এবং বন্ধু/ভ্রতৃত্বসুলভ কথাবার্তা বলা এমনকি ওয়াক্তমতো নামাজের তাগিদ দেওয়া একসাথে নামাজ পড়া এই সবই ছিলো গোলাম রসুলের কর্মকান্ড। আর পারিবারিক বিরোধ সংক্রান্ত কোন অভিযোগ তার কাছে আসলে শেষটা হয় মিষ্টিমুখ দিয়ে অর্থাৎ উভয়সংসার আবার একত্র করে মিলিয়ে দিতেন শেষে হতো মিষ্টিমুখ, তারা এখন সংসার করতেছে। তিনি যেই এলাকায় চাকরি করেন সেই এলাকার পাপজি ফ্রি ফায়ার বন্দ হয়ে যায় কারন তরুনদের ফুটবল কিনে দিয়ে তাদেরকে ফুটবল খেলায় উৎসাহিত করেন। সবচেয়ে ভালোলাগার বিষয় হচ্ছে বাজারের পাশে সবাইকে ডেকে নিয়ে বয়ষ্ক কুরআন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করে তিনিও কুরআন শিখেন। এইসব নানাবিধ মানবিক ও পুলিশিং কর্মকান্ডে তিনি প্রশংসা কুড়িয়েছেন সকল শ্রেনীর মানুষের কাছে। রিতীমতো বলা যায় মুরব্বিয়ানরা চায়ের দোকানে বসলেে যাকে নিয়ে আলোচনা করেন যে ভালো বাবা মায়ের সন্তান । কর্মস্হলের কর্মকান্ডের বিষয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত শতশত নিউজ ও পুলিশিং কর্মকান্ডের কিছু ভিডিও তার পুলিশিং কর্মকান্ড ফেসবুক পেজে আপলোড করেও হাজার হাজার কমেন্টে তিনি প্রমান করেছেন গোলাম রসুল শুধু নিজে নয় তিনি গোটা পুলিশ বাহিনীর সুনাম বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছেন।

    আরও খবর

    Sponsered content