• Archive Calendar

  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • তথ্যকণিকা

    পলাশবাড়ীতে মাদ্রাসার অভিভাবক সদস্যকে হুমকি দেওয়ায় সংবাদ সম্মেলন

      প্রতিনিধি ৫ আগস্ট ২০২৩ , ৯:৪১:২০ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোস্তাকিম রহমান গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি:

    গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় আবু বক্কর ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসায় ভূয়া সনদপত্র দিয়ে নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগের বিষয়ে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করায় অত্র প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক সদস্য নাজমুল হক প্রধান-কে অধ্যক্ষ ও নিয়োগপ্রাপ্ত নিরাপত্তাকর্মী কর্তৃক নানা ভাবে হুমকি ধামকি দেওয়ার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (০৫ আগস্ট) সকালে উপজেলার মাঠের বাজারের এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

    এসময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, আবু বক্কর ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার অভিভাবক সদস্য- নাজমুল হক প্রধান।এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, অত্র প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক সদস্য আব্দুল মালেক, খয়বর রহমান সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নাজমুল হক প্রধান জানান,অত্র প্রতিষ্ঠানে সম্পূর্ণ বিধিবর্হিভূত অবৈধ নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে গাইবান্ধা জেলা জজ আদালতে ইতিপূর্বে আমি একটি মামলা দায়ের করি।

    এ মামলাটি বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। অত্র মামলায় শ্রী সুনিল কুমারের একটি ভূয়া সনদ (প্রধান শিক্ষকের জাল স্বাক্ষরীত বিদ্যালয় পরিত্যাগের ছাড়পত্র) আদালতে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ ও নিয়োগ কমিটি অত্যন্ত গোপনীয়তা বজায় রেখে গত ২৩ জুন-২০২৩ তারিখে একটি অবৈধ নিয়োগ বোর্ড গঠন করে নিয়োগ কার্যক্রম চালায় এবং শ্রী সুনিল কুমার ও মিশুূ আক্তার নামে দুই (০২) জনকে নিয়োগ দেন। বিষয়টি পরবর্তীতে জানাজানি হলে আমরা অভিভাবক সদস্যগণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, জেলা প্রসাশক ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর উক্ত নিয়োগ বোর্ড বাতিল চেয়ে আবেদন পত্র এবং প্রয়োজনীয় তথ্যাদি প্রেরণ করি। এরপর হঠাৎ করে গত ৪ আগস্ট-২০২৩ তারিখে শ্রী সুনিল কুমার, অত্র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও নিয়োগ কমিটির প্ররোচনায় আমার অজান্তে আমার দোকানের পার্শ্বে আমাকে উদ্দেশ্য করে একটি শালিস বৈঠকের আয়োজন করে। উক্ত বৈঠকে ২/৩ জন ভাড়াটিয়া লোকজন ছাড়া স্থানীয় কোন লোকজন উপস্থিত না হওয়ায় শ্রী সুনিল কুমার এবং ভাড়াটিয়া লোকজন চিৎকার করে বলতে থাকে ৮ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে চাকরী নিয়েছি আর নাজমুল আমার পিছনে লেগেছে। আমার প্রিন্সিপাল হুজুর এবং কমিটি আমাকে বলেছে টাকা ৮ লক্ষ নাজমুলের কাছ থেকে আদায় করে নে। আমার ৮ লক্ষ যদি মার যায় তাহলে নাজমুলের নামে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নির্যাতনসহ মিথ্যা মামলা দিয়ে টাকা উঠিয়ে নিব।

    আমি সম্পূর্ণ আইন-কানুন মেনে বাংলাদেশ সরকারের সংবিধান অনুযায়ী আইনের দারস্থ হয়েছি। কাউকে ব্যক্তিগত ভাবে হয়রানি বা হেয় করা আমার উদ্দেশ্য ছিল না এবং নাই। মিথ্যা মামলা এবং হামলার হুমকিতে আমি বর্তমানে হতাশাগ্রস্থ নিরাপত্তাহীনতা এবং উৎকণ্ঠায় ভূগছি। তাই আমি আপনাদের মাধ্যমে প্রসাশনের সু-দৃষ্টি কামনা করছি।

    আরও খবর

    Sponsered content