প্রতিনিধি ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ৬:৪৪:৫৩ প্রিন্ট সংস্করণ
মারুফ সরকার,স্টাফ রির্পোটার:
আসন্ন জাতীয় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৬৬ সিরাজগঞ্জ ৫ বেলকুচি, এনায়েতপুর ও চৌহালী আসনের একাধিকবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় আহত, ঢাকা মহানগর উত্তর, বনানী থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর মোশারফ হোসেন। তিনি বিভিন্ন ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে নিয়ে সারা দিন ব্যাপী পথসভা করেন। পথসভা শেষে এনায়েতপুর থানা আওয়ামীলীগের পার্টি অফিসে ২ নং স্থল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান লেবুর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বেলকুচি,এনায়েতপুর ও চৌহালী ৫ আসনের নির্বাচনীয় এলাকার মনোনয়ন প্রত্যাশী জনাব মীর মোশারফ হোসেন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন এনায়েতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আহমেদ খান বাচ্চু, সহ-সভাপতি শওকত, সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ, দপ্তর সম্পাদক রাশেদ, দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হামিদ মোল্লা, খুকনী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফাস উদ্দিন প্রামানিক ও মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আছিয়া খাতুন ইতি, সাধারণ সম্পাদক সাবিনা খাতুন, উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি,স্বাধীন ভূইয়া, বনানী থানা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, বনানী থানা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি,রকি চৌধুরী সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক সোহেল মির্জা।
তিনি উপস্থিত জন সাধারনকে বলেন, যেহেতু এটি আমার বোনাস জীবন আমি ২১ আগস্ট প্রেনেড হামলা থেকে বেঁচে ফিরেছি তাই আমার বোনাস জীবন আমি আমার সাধারন জনগনের জন্য কাজ করে যাবো ।
আমি কষ্ট পেয়েছি কিন্তু লজ্জা পাইনি কারন আমি আমার নেত্রীর মুক্তির দাবীতে কাফনের কাফড় পরে জনগনের সাক্ষর নেয়ার সময় একটি সরকারি বাহিনীর কাছে লাঞ্চিত হয়েছি । এটা আমার জন্য গৌরবের। আমি আমার নেত্রীর জন্য কিছু করতে পেরেছি ।
আমার এলাকায় অনেক কাজ বাকি আছে সেগুলো করবো । আর আমার এলাকায় যেসব গ্রুপিং রয়েছে আমি যদি মনোনয়ন পেয়ে এমপি হতে পারি সেগুলো সমাধান করবো । আপনারা সবাই একটি কথা মনে রাখবেন, মৃত্যু পর্যন্ত আমার এলাকার উন্নয়ন ও মানুষের মঙ্গলের জন্য কাজ করে যাবো । আপনারা সবাই আমার জন্য শুধু দোয়া করবেন । আর জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করবেন । তিনি যদি বেচেঁ থাকেন তাহলে আমাদের দেশ স্মাট বাংলাদেশ । তিনি আমাদের উন্নয়নের জন্য সব সময় চিন্তা করেন । আজ বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে সবাই চেনে এটা শুধু মাত্র সম্ভব আমাদের দেশ নেত্রী শেখ হাসিনার জন্য ।
খেলা হবে। সামনে লড়াই, ডিসেম্বরে ফাইনাল খেলা। জিততে হবে। জিততে পারবেন। কারণ, ওদের হাতে শোকের পতাকা। আমাদের হাতে শেখ হাসিনার বিজয়ের পতাকা। আমরা বিজয়ের সোনালী বন্দরে পৌঁছে যাবো।শেখ হাসিনা দিয়েছেন মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, পদ্মাসেতু, কর্ণফুলী টানেল, একদিনে শত সেতু, একদিনে শত সড়ক।