অবৈধ সম্পর্কে রাজি না হওয়ার খেসারত সামাজিক যোগাযোগ ম্যাধ্যমে ভিডিও ছেড়ে দেওয়ার হুমকি

অবৈধ মেলামেশা রাজি না হওয়ায় রামু গর্জনিয়া ইয়াসমিন আক্তার কাজল নামে এক নারীর ছবি ও ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে এক যুবক। একাধিক নারীর সম্পর্ক থাকার অভিযোগ ও রয়েছে ওই ব্যাক্তির বিরুদ্ধে। স্বামীর ঘরে গিয়ে ও অবৈধ মেলামেশা খেসারত দিতে হচ্ছে হতভাগী ইয়াসমিনকে। হতভাগী ইয়াসমিনের ওই সব ছবি অনলাইনের অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ এনেছেন একই এলাকার ডাঃ আবছারের পুত্র ইস্কান্দার মিজানের বিরুদ্ধ। তাকে আইনের আওতার দাবীতে বুধবার কক্সবাজার জেলা প্রেসক্লাবের হলরুমে সংবাদ সম্মেলন করেন। জানা যায় ইস্কান্দার মিজানের সঙ্গে তার দীর্ঘ দশ বছর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কৌলকৌশলে তার ছবি ভিডিও ধারণ করেন ইসকান্দর মির্জা। তবে উভয়ই পরিবার কেউ মেনে নেননি। ২০১২ সালের চৌফলদন্ডী ৮নং ওয়ার্ডের আব্দুর রহমানের সঙ্গে বিয়ে দেন তাদের পরিবারে দুটো ফুটফুটে সন্তান রয়েছে। অপর দিকে মিজান ও এক নারীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। কিন্তু বিয়ের পরে মিজান নানাভাবে ইয়ামিনকে উওপ্ত করতে থাকে। তারা স্বামী ও ইয়ামিনের বিরুদ্ধে স্হানীয় একটি প্রত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে। তিনি মিজানের বিরুদ্ধে উর্ধতন কর্তৃপক্ষ কাছে আইনানুগ হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এমন অবস্থায় পাশে দাঁড়ানোর কেউ তিনি সবার কাছে সহযোগিতা চান

আরো জানা যায় গত রাত ২৬ শে মার্চ রাত ১২ টায় ভুক্তভোগী কাজলের বাড়িতে পুলিশ এসে তাকে হয়রানি পুলিশ গুলি রামু থানার বলে জানা যায়।ভুক্তভোগী নিরাপত্তাহীনতার অভাবে গত ১০ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সাইবার ক্রাইম আদালতে ইসকান্দর মির্জা কে আসামি করে কয়েকজনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল আইনে মামলা করেন।যার মামলা ধারা (২৫)/(১)/ (ক) (২৯)/(১)/(৩১) তবে মামলাটির ৩ মাস কোন সুরাহা পাওয়া যায়নি। আজ সকাল তার মামলা খবরাখবর নিতে গেলে চট্রগ্রাম যাওয়ার পথে ইস্কান্দার মির্জার ভারাটিয়া রা থাকে বিভিন্ন ভাবে বাধাগ্রস্ত করে এবং সব বাধা অতিক্রম করে তিনি চট্টগ্রামে সাইবার ক্রাইম আদালত পৌছান বলে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।তিনি দেশবাসীও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছ থেকে এ বিচার চান। সর্বশেষ পাওয়া খবর তারা চলাকালীন মামলাটি ওয়ারিং হয়েছে বলে জানা যায়।