• Archive Calendar

  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • অর্থনীতি

    কমলগঞ্জে আদমপুরে বসতঘর-সহ ১২টি দোকান আগুনে পুডে গেছে

      প্রতিনিধি ১৫ আগস্ট ২০২৩ , ১১:৩২:২০ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোঃ আব্দুস সালাম, কমলগঞ্জ মৌলভীবাজার প্রতিনিধি

    মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলাট আদমপুর ইউনিয়ন এর ঐতিহ্যবাহী আদমপুর বাজারে দুটি বসতঘর-সহ ১২টি দোকান ও কয়েক টি মাল রাখার গোডাউন আগুনে পুড়ে গেছে।

    মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) ভোর সাড়ে ৬.৩০ মিনিটে দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৬০/ ৭০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও ফায়ার সার্ভিসের ধারণা বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।

    ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা জানান, মঙ্গলবার ভোরে মসজিদ রোডের সুব্রত মল্লিক শুভর দোকানে লাগা আগুনের লেলিহান শিখা মুহুর্তেই আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় উসমান খানের বসতঘর, অপর একটি বাসা, সাইদ মিয়ার একটি দোকান ও গোদাম ঘর, পাশের দোকানে থাকা দুটি ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা, জাহাঙ্গীর আলম লিটনের দুটি দোকানসহ মোট ১২টি দোকানের মালামাল ও নগদ টাকা পুড়ে যায়। আগুন লাগার খবর পেয়ে কমলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে এলাকাবাসীর সহায়তায় প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুন লাগার খবর পেয়ে কমলগঞ্জ উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) রইছ আল রেজুয়ান, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদাল হোসেন, আদমপুর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর মুন্না রানা, সাধারণ সম্পাদক এসএম কাইয়ুম ঘটনাস্থলে ছুটে যান। ইউপি চেয়ারম্যান আবদাল হোসেন ও ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর মুন্না রানা ক্ষতিগ্রস্ত দুই পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা দেন।

    ব্যবসায়ীরা জানান, ‘আগুনে দুটি বসতঘর ও ১২টি দোকান পুড়ে প্রায় ৬০ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কমলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ইউনিটের সদস্যবৃন্দ বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। আগুনে কেউ হতাহত হয়নি। তবে বসতঘরের সকল আসবাবপত্র ও দোকানগুলো পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে। এ সব দোকান ঘরে আগুন লাগার কারণে অনেক ব্যবসায়ী সর্বতো হারিয়ে পথে বসে যায়। অনেক এ ব্যাংকে থেকে লোন এনে ব্যবসা করত এ রকম এক জন ব্যবসায়ী সুমন আলাপ কালে জানা যায় উনি বুড়ো ব্যাংক থেকে লোন এনে কাপড়ে দোকান দিয়েছিলেন উনার সব আগুনে পুড়ে ছাই হয়েগেছে। আরেক জন ব্যবসায়ী ও বসতবাড়ির মালিক ওসমান গনি ওনার দোকান ও বাড়িঘর সব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুন লাগা ভুক্তভোগী সবাই কমলগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতা ও স্থানীয় এমপি মহোদয়, ও জেলা প্রশাসন এর সহযোগিতা দাবি জানায়।

    আরও খবর

    Sponsered content