• Archive Calendar

  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • খুলনা

    নড়াইলে দোকান ও জমি বিক্রি করে দিয়ে, মিথ্যা মামলা ও অপপ্রচারের অভিযোগ পাওয়া গেছে

      প্রতিনিধি ৭ জুলাই ২০২৩ , ১০:১২:০৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোঃ আজিজুর বিশ্বাস, স্টাফ রিপোর্টার

    নড়াইলের লোহাগড়া পৌর এলাকার ৪ নং ওয়ার্ডে সি,এন্ডবি চৌরাস্তার থেকে লোহাগড়া বাজার রোডে বিশ্বাস থাই এ্যালুমিনিয়াম অবস্থিত ৪ শাটার বিশিষ্ট দোকান ঘর রয়েছে সেটা বিক্রি করে দিয়ে এখন আবার মিথ্যা অপপ্রচার করে হয়রানি করছেন ওই দোকান ও জমি ক্রেতা কে, এম, ওহিদুজ্জামান এর ছোট ভাই কে,এম,খসরুজ্জামান বিষয় নিয়ে সাংবাদিক এর জানান এবং বলেন উক্ত জমি ও দোকান ঘর সহ পূর্বে মালিক ছিলেন লোহাগড়া পৌর এলাকার ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা প্রদিপ চৌধুরী। তিনার বাড়ির সাথে লাগা জমি ও দোকান ঘর,তিনি আমার বড় ভাই লোহাগড়া উপজেলার জগিয়া গ্ৰামের কে, এম, ওহিদুজ্জামান এর কাছে দেড় শতাংশ জমি সহ ৩ শাটার বিশিষ্ট দোকান ঘর রেজিস্ট্রি দলিল মূলে ২০১৪ সালে বিক্রি করে দেয়।

    এবং পরবর্তীতে ১ শতাংশ জমি সহ এক শাটার বিশিষ্ট দোকান ঘর সহ প্রদিপ চৌধুরী কর্তৃক কে,এম, ওহিদুজ্জামান এর কাছে রেজিস্ট্রি বায়না পত্র মুলে বিক্রি করে দেয়,১৮ লক্ষ্য টাকা মূলে।

    সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, একটি দোকান ঘর ৪ টি শাটার বিশিষ্ট,দোকানের ভিতরে কোন প্রকার পার্টিশন নাই, ৪ শাটার দোকান ঘরের অর্ধেক দখল করে রেখেছেন প্রদিপ চৌধুরীর স্ত্রী চন্দ্রমুখি চৌধুরী।

    অভিযোগ সূত্রে ও রেজিস্ট্রি দলিল মূলে ঘটনার বিবরনী দেখে ও বুঝে চন্দ্রমুখি চৌধুরীর কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার স্বামী প্রদিপ চৌধুরী তিনি ২০১৪ সালে কে,এম, ওহিদুজ্জামান এর কাছে গোপনে দেড় শতাংশ জমি ও ৩ শাটার বিশিষ্ট দোকান ঘর রেজিস্ট্রি দলিল মূলে বিক্রি করেছে আমাকে না জানিয়ে।

    পরবর্তীতে আমার স্বামী প্রদিপ চৌধুরী আবার ও এক শতাংশ জমি ও ১ শাটার বিশিষ্ট দোকান ঘর বায়না পত্র রেজিস্ট্রি মুলে লিখে দিয়েছে এটা ও আমাকে না জানিয়ে করেছে।

    প্রদীপ চৌধুরীর স্ত্রী, চন্দ্রমুখি চৌধুরী বলেন, আমার স্বামী প্রদিপ চৌধুরী, জমি ও দোকান ঘর বেচা কেনা করেছে এ সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।যখন জানতে পেরেছি তখন আমি আমার স্বামীর কাছে থেকে ওই দেড় শতাংশ জমি ও দোকান ঘর বাদে বাকিটা আমার নামে লিখে নিয়েছি। আর এক শতাংশ জায়গা নিয়ে আদালতে মামলা করেছি, আমি ওই বায়না পত্র মানি না, আদালত যেটা করে আমি সেটা মেনে নিব, উল্লেখিত জমি জমা ও দোকান ঘর নিয়ে স্থানীয় সুশীল সমাজের মানুষ সালিশ বৈঠকে বসেন এবং উক্ত সালিশ বৈঠকের সারাংশ চন্দ্রমুখি চৌধুরীকে জানানো হলে তিনি সালিশ নামা মানেন না বলে ঘোষণা দেন। লোহাগড়া থানা পুলিশ ঘটনাটি মিমাংসা করে দিতে চায়লে তিনি সেটা ও মানেন না। অবশেষে চন্দ্রমুখি চৌধুরী ওই জমি ও দোকান ঘরের উপর মহামান্য আদালত থেকে ১৪৪ করে আনেন বলে জানা যায়। এবিষয়ে কে এম ওয়াহিদুজ্জামানের সাথে মুঠোফোন কথা হলে তিনি বলেন ইতি মধ্যে দেখলাম যে আমার নামে ফেসবুকে অপপ্রচার চালানো হয়েছে, এবং আমার সাথে সাংবাদিক কথা না বলে তিনি আমার বক্তব্য লিখে দিয়েছেন, এবং এই মিথ্যা অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন কে এম ওয়াহিদুজ্জামান।

     

    আরও খবর

    Sponsered content