গোয়াইনঘাটের মধ্য জাফলং সীমান্তে প্রশাসনের নামে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে

নোমান আহমদ গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধিঃ-

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্তে প্রশাসনের নামে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। বাউরবাগ গ্ৰামের উজ্জ্বল মানিক, প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে দাপটের সাথে চালিয়ে যাচ্ছে চাঁদাবাজি মহত উতসব । ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে
চিনি চা পাতা কসমেটিক্স শাড়ি থ্রি পিস লেহেঙ্গা পান সুপারি জিরাসহ নানান ধরনের ব্র্যান্ডের মালামাল ইত্যাদি, এসব মালামাল আনার নির্ধারিত স্থানগুলো হল প্রতাপ পুর লামা পুঞ্জি মোগলিন কাটারির খাল চা বাগান হয়ে রাধানগর বাজার দিয়ে পরে গোয়ানঘাট পিয়ান নদী পতে সিলেট শহর ও দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেওয়া হয়। রাধানগর বাজার থেকে নিয়ন্ত্রণ করেন। উজ্জ্বল মানিকও তাদের সহকারীদের নিয়ে, চোরাই পথে ভারত থেকে বাংলাদেশে আসছে কয়েক কোটি টাকার মালামাল এই অবৈধ পথে প্যর্ণ সামগ্রী বাংলাদেশ আশায় লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।‌ চোরাকারবারীদের গুডফাদার কে এই উজ্জ্বল প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞাকে অমান্য করে,প্রশাসনের নাকের ডগায় বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে চোরাকারবারিদের দিয়ে লম্বা চুল আকার ব্যবসা চালাচ্ছেন আর হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অংকের টাকা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে উজ্জলের মুঠ ফোনে ফোন দিলে প্রথমে অস্বীকার করে। পরে বলেন কে বা কারা করছে আমি জানিনা একটু পরে আপনাদের সাথে যোগাযোগ করতেছি বলে সংযুক্তি বিচ্ছিন্ন করে দেন।

গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ কেএম নজরুল ইসলাম এর মোঠুফোনে ফোন দিলে আমার করা নির্দেশনা কোন ভারতীয় পর্ণ বাংলাদেশের প্রবেশ করবে না কে বা কারা চাঁদাবাজি করছে প্রশাসন নামে তদন্ত করে দেখতেছি প্রমাণ পেলে তাৎক্ষণিকভাবে আইনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।