• Archive Calendar

  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • চট্টগ্রাম

    গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও শোক সভা অনুষ্ঠিত

      প্রতিনিধি ২১ আগস্ট ২০২৩ , ১:৩২:৪৩ প্রিন্ট সংস্করণ

    এম. জুলফিকার আলী ভুট্টো, বিশেষ প্রতিনিধি-

    পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যাগে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    ২১ আগস্ট-২০২৩ সোমবার সকাল ১০ টায় গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যাগে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভ মিছিল সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে দলীয় অফিসের সামনে গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. আবু তাহেরের সভাপতিত্বে উক্ত শোক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী।

    আওয়ামী লীগ নেতা সুইমং মারমার উপস্থাপনায় শোক সভায় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ২নং হাফছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরী, গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সমীরণ পাল, গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গুইমারা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেমং মারমা, সাংগঠনিক সম্পাদক ইব্রাহিম মীর, হাফছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নূরুল ওহাব, সিন্দুকছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি বিপ্লব কুমার শীল, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনন্দ সোম প্রমূখ।

    শোক সভায় গুইমারা উপজেলার ৩ টি ইউনিয়নের শতশত নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। শোক সভায় বক্তারা বলেন, নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ভয়াল ২১ আগস্ট আজ। বারুদ আর রক্ত মাখা বীভৎস রাজনৈতিক হত্যাযজ্ঞের ১৯ তম বার্ষিকী। ২০০৪ সালের এই দিনে মুহুর্মুহু গ্রেনেড বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউ। গ্রেনেডের বিকট শব্দ, মানুষের আর্তনাদ আর কাতর ছোটাছুটিতে তৈরি হয় এক বিভীষিকাময় পরিবেশ।

     

    আওয়ামী লীগ আয়োজিত সন্ত্রাস-বিরোধী মিছিল-পূর্ব সমাবেশে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা এবং গুলিবর্ষণ করে ঘাতকরা। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মী নিহত হন। আহত হন পাঁচ শতাধিক। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে প্রকাশ্য দিবালোকে রাজনৈতিক সমাবেশে এ ধরনের নারকীয় হত্যাযজ্ঞ পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয়টি খুঁজে পাওয়া বিরল।

     

    একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে হত্যার উদ্দেশ্যে ভয়াবহ সেই হামলা বাঙালি জাতি কোনো দিনও ভুলবে না। ২০০৪ সালের পর থেকে তাই দিনটি ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। আওয়ামী লীগের নেতাদের অভিযোগ-১৫ আগস্টের মধ্য দিয়ে যে ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে ছিল, ২১ আগস্টের ঘটনা তারই ধারাবাহিকতা।

    আরও খবর

    Sponsered content