• Archive Calendar

  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • রংপুর

    দেবীগঞ্জে টিআর কাবিখা বরাদ্দের টাকা নয় ছয় 

      প্রতিনিধি ২৬ জুন ২০২৩ , ৩:১১:২৩ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোঃ মোমিন ইসলাম সরকার দেবীগঞ্জ পঞ্চগড় প্রতিনিধি:

    দেবীগঞ্জ উপজেলা গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) ও কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) সংস্কার কর্মসূচির অধীন বাস্তবায়িত প্রকল্প নিয়ে চলছে নয়ছয়। উঠেছে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ। যেসব প্রকল্প নেয়া হয়, সেগুলোর বেশিরভাগেই এক চতুর্থাংশের কাজ হয় না। কাজ হয় নামে। আর কিছু কিছু প্রকল্প আছে কাগজে। বাস্তবে কাজের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। এভাবে বেশিরভাগ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে শুধু কাগজের দলিলে। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে এসব তথ্য।

    অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রতি অর্থ-বছরে টিআর ও কাবিখা সংস্কার কর্মসূচির অধীন গ্রামীণ পর্যায়ে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে দেবীগঞ্জ-উপজেলার ১০ ইউনিয়নে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা ও খাদ্যশস্য বরাদ্দ দেয় সরকার। এসব বরাদ্দে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়। কাজের তদারকি করেন সংশ্লিষ্ট দেবীগঞ্জ- উপজেলা প্রশাসন ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তারা। কিন্তু তদারককারী ও বাস্তবায়নকারীদের মধ্যে ভাগাভাগির কারণে সিংহভাগ অর্থ চলে যায় তাদের পকেটে। ফলে শেষমেশ কাজ হয় নামে। এসবের সত্যতা সঠিক তদন্তে বেরিয়ে আসবে বলে মনে করছেন, স্থানীয়সহ বিভিন্ন

    তবে এসব বিষয়ে কথা বললে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ইউপি চেয়ারম্যান, সদস্য ও প্রকল্প চেয়ারম্যান বলেন, বরাদ্দের অংশ সাত ভূতকে দিয়ে সামান্য কাজ করা ছাড়া আর উপায় থাকে না। এরপরও কাজের সব চাপ তাদের ঘাড়ে। সংশ্লিষ্ট প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ উপজেলা অফিসে দিতে হয় নির্ধারিত ভাগের একটি বিশেষ পার্সেন্টেজ। এতে চলে যায় মোটা অংকের অংশটি।অনিয়মের প্রশ্ন না তুলতেই কেবল চলমান কাজের অগ্রগতি নিয়ে জানতে চাইলে রেগে যান, দেবীগঞ্জ- উপজেলার ১০ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মহিলা সদস্য, ও ওয়ার্ড সদস্য গণ, ও প্রকল্প বাস্তবায়নের রাগান্বিত স্বরে উল্টো প্রশ্ন করে উনারা বলেন, ‘এগুলোর জবাব আপনাকে দিতে হবে নাকি উনারা আর কোনো কথা বলেননি। খোঁজ নিয়ে দেখা যায় ৬ নং সোনাহার ইউনিয়নে সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী সূত্রে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের শুরুতে ২০২২-২৩ সালের মে মাসে একটি ডারা নদীর জন্য এডিবি ফান্ড অধিদফতর অনুমোদিত ১ প্রকল্পে প্রায় ২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা বরাদ্দের একটি বাঁশের পুল সর্বসাধারণ চলাচলের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছিলো সংশ্লিষ্ট ৪.৫.৬ নং ওয়ার্ডের ইউপি মহিলা সদস্য বিউটি বেগম কে কিন্তু সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় পুরাতন সিমেন্টের পিলার বাঁশ ও নতুন পিলার কম স্থাপন এবং বাঁশ দিয়ে নয়ছয় কাজ করেছেন বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এছাড়া গ্রামের অবকাঠামোর জন্য দেবীগঞ্জ-উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে কাঁচা সংস্কারের জন্য সর্বনিম্ন করে ৩ টন থেকে ৫ টন পর্যন্ত চাউল, গম বাজেট টি আর (কাবিখা) । ১ নং চিলাহাটি ইউনিয়নের বানিয়া পাড়া থেকে শুরু করে ফুলবাড়ী বাজার পর্যন্ত রাস্তা সংস্কারের কথা থাকলেও কিন্তু তারা মাটি ও বালু কিনে কাঁচা রাস্তায় কাগজপত্র দেওয়ার কথা থাকলেও তা করেন না। তারা রাস্তার পাশে মানুষের সর জমিনের কৃষি জমি নষ্ট করে মাটি খনন করে তারা রাস্তায় দিচ্ছে এতে জমি ওয়ালা কোনো টাকা পয়সা পায় না।

    দেবীগঞ্জ-উপজেলা পি আই ও অফিসে গিয়ে জানা যায়
    টিআর, কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পে আরও শত শত টন খাদ্যশস্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।। কিন্তু আমরা সোনাহার ইউনিয়নে বাঁশের পুলের বিষয় টি ঐ এলাকাবাসী আমাদের কাছে অভিযোগ করেছেন তদন্ত করে বিষয়টি দেখব আমরা।

    আরও খবর

    Sponsered content