• Archive Calendar

  • <img class=”alignnone size-full wp-image-10168″ src=”https://bdnewstoday24.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG-20230504-WA0053.jpg” alt=”” width=100% height=”auto/>

  • রংপুর

    গাইবান্ধায় তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে

      প্রতিনিধি ২৭ আগস্ট ২০২৩ , ৪:৪৩:৪৬ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোস্তাকিম রহমান, গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ

    উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে গাইবান্ধায় সবগুলো নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার অতিক্রম করেছে। এছাড়াও জেলায় অন্য নদ-নদীর পানিও বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে চরাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলসহ লোকালয়ে পানি ঢুকে পড়েছে। এতে শতাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়েছে পড়েছে।

    রবিবার ( ২৭ আগষ্ট) সকাল ৯টায় তিস্তার পানি সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে গতকালের চেয়ে আজ তিস্তার পানি সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার হ্রাস পেয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ২৪ সেন্টিমিটার, ঘাঘট নদীর পানি নতুন ব্রিজ রোড পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, করতোয়া নদীর পানি কাটাখালি পয়েন্টে ৫৭ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে।

    পানি বৃদ্ধির কারণে সুন্দরগঞ্জ, সদর, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার চরের নিম্নাঞ্চলে আবারও পানি ঢুকতে শুরু করেছে। সাঘাটার মুন্সিরহাট, খলায়হারাসহ বেশকিছু এলাকার প্রায় শতাধিক বাড়ি, দোকান ও অসংখ্য গাছপালা নদীতে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। লোকালয়ে তিস্তার পানি প্রবেশ করে গ্রামীণ রাস্তা তলিয়ে গেছে। দুর্ভোগে পড়েছে হাজারো পানিবন্দী মানুষ। নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে নদী তীরবর্তী মানুষের।

    গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক মুঠোফোনে জানান, গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে জেলায় সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তিস্তার পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করলেও পানি কমতে শুরু করেছে। সকাল ৯টা পযর্ন্ত ব্রহ্মপুত্রের নদের পানি বিপৎসীমার ২১ সেন্টিমিটার, ঘাঘট নদীর পানি ৮২ সেন্টিমিটার ও করতোয়ার ৩০৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল। ভাঙন এলাকাগুলো জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা চলছে।

    আরও খবর

    Sponsered content